খেজুর খেয়ে রোজা ভাঙা এত উপকারী কেন


 সারা দিন রোজা রাখার পর খেজুর খেলে শরীর দ্রুত সতেজ ও সবল হয়ে ওঠে।ছবি: প্রথম আলো

ঐতিহাসিক ও ধর্মীয় তাৎপর্য

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)–এর সময় থেকেই খেজুর দিয়ে ইফতারের চল। মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) নিজে খেজুর ও পানি খেয়ে ইফতার করতেন। মিষ্টান্ন, ফল, বিশেষত খেজুর খেয়ে ইফতার করা সুন্নত; যদি তা সম্ভব না হয়, তাহলে যেকোনো হালাল খাবার খেয়ে, এমনকি শুধু পানি দিয়েও ইফতার করা যায়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ রোজা রাখলে খেজুর দিয়ে যেন ইফতার করে, খেজুর না হলে পানি দিয়ে; নিশ্চয়ই পানি পবিত্র।’



Post a Comment

Previous Post Next Post